ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ - ঘূর্ণিঝড় ২০২২
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ একটি অন্য রকম সম্পর্ক রয়েছে। তাইতো প্রতিবছর ছোট নয় বরং ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়। যার কারণে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল গুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি আপনি শেষপর্যন্ত থেকে ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ এবং ঘূর্ণিঝড় ২০২২ সম্পর্কে জেনে যাবেন।
পেজ সূচিপত্রঃ ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ - ঘূর্ণিঝড় ২০২২
- ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ - ঘূর্ণিঝড় ২০২২ঃ প্রথম কথা
- ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে
- ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ
- ঘূর্ণিঝড় ২০২২ বাংলাদেশ
- আসানি ঘূর্ণিঝড় আপডেট
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঘূর্ণিঝড়
- ঘূর্ণিঝড়ের নামের তালিকা 2022
- শেষ কথাঃ ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ - ঘূর্ণিঝড় ২০২২
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ - ঘূর্ণিঝড় ২০২২ঃ প্রথম কথা
ঘূর্ণিঝড় শব্দটি শুনে নি এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। কারণ ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ একে অপরের সাথে অনেক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বলতে পারেন। প্রতিবছর বাংলাদেশের ছোট, বড় ঘূর্ণিঝড় দেখা যায়। আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাকে ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে। এখানে আমরা ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে? ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ, ঘূর্ণিঝড় ২০২২ নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করব।
ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ জানার আগে ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে এই বিষয় সম্পর্কে জেনে নিন। জলীয় বাষ্প এবং উচ্চচাপের বায়ু মিশ্রণে স্থল ভাগ অঞ্চলে প্রবল গতিতে যে চক্রাকার ঘূর্ণনের সৃষ্টি হয় তাকে ঘূর্ণিঝড় বলা হয়। অন্যকথায় ঘূর্ণিঝড় সাইক্লোন ও বলা হয়। ঘূর্ণিঝড় অনেক বড় এলাকার জুড়ে গঠিত হয়। যার ফলে অনেক পরিমানে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১৮ টি উপায়
ঘূর্ণিঝড় উপকূলীয় অঞ্চল গুলোতে আঘাত হানার ফলে প্রচুর পরিমাণে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হলেও এটি আবহাওয়ার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া যা পৃথিবীর তাপের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। পৃথিবীতে প্রতিবছর প্রায় ৮০ টি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়। তার মধ্যে বেশিরভাগ ঘূর্ণিঝড় সমুদ্রের মিলিয়ে যায়। খুব অল্পসংখ্যক ঘূর্ণিঝড় উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানে যার ফলে প্রচুর পরিমাণে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়।
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ এর অনেক মানুষের প্রাণ নিয়েছে এবং আর্থিকভাবে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে অনেক অর্থের। যদিও ঘূর্ণিঝড়ের ওপর মানুষের কোনো হাত নেই এটা পুরোটাই প্রাকৃতিক উপায়। আবহাওয়ার ভারসাম্য রক্ষা করার কারণে এটি হয়ে থাকে। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে অনেকগুলো ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় হয়েছে যার মধ্যে লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষ মৃত্যুবরণ করেছে। তাই এখন আমরা ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ সম্পর্কে আলোচনা করছি।
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশঃ এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সবথেকে বড় ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের আগের বছর ১৯৭০ সালে। এ ঘূর্ণিঝড় এর গতি ছিল ঘণ্টায় ২২৪ কিলোমিটার। যা সরাসরি চট্টগ্রামে আঘাত হেনেছিল। এই ঘূর্ণিঝড়ের ফলে ১০-৩৩ ফুট উচ্চতায় জলোচ্ছ্বাস হয়েছিল। ঘূর্ণিঝড়ের ফলে বাংলাদেশে প্রায় ৫ লক্ষ্য মানুষ মৃত্যুবরণ করে।
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশঃ নব্বইয়ের দশকে একটি ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল যেখানে ঘূর্ণি ঝড়ের গতি ছিল প্রায় ঘন্টায় ২২৫ কিলোমিটার। এই ঘূর্ণিঝড়টি ১৯৯১ সালে ঘটেছিল। এই ঘূর্ণিঝড়ের ফলে প্রায় ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেছিল। তার মধ্যে অনেক মানুষ মাছ ধরতে গিয়ে সমুদ্রে ডুবে নিখোঁজ হয়েছিল যাঁদের খবর পাওয়া যায়নি।
আরো পড়ুনঃ হাতের লেখা সুন্দর করার ৯ টি উপায় - হাতের লেখা সুন্দর করার উপায়
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশঃ ব্রিটিশ আমলে বরিশালের বারেক গঞ্জ অঞ্চলে একটি ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল। এই ঘূর্ণিঝড়টি হয়েছিল ১৮৭৬ সালে। এ ঘূর্ণিঝড় থেকে প্রায় ২ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। মানুষের মৃত্যু গবাদিপশুর মৃত্যু এবং ফসলের ক্ষয় ক্ষতির দিক বিবেচনা করে এই ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়েছিল গ্রেট বারেকগঞ্জ সাইক্লোন।
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশঃ ১৯৬৫ সালে আরো একটি ঘূর্ণিঝড় সংঘটিত হয়েছিল বঙ্গোপসাগরে যা বরিশাল নোয়াখালী এর উপকূলীয় অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল। ঘূর্ণিঝড়ের সর্বোচ্চ গতি ছিল ঘণ্টায় প্রায় ১৬১ কিলোমিটার। যার কারণে বরিশাল নোয়াখালী খুলনা যশোর ফরিদপুর ঢাকা জেলাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এর ফলে ১৯ হাজার ২৭৯ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল।
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশঃ ২০০৭ সালে ঘটে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় এর নাম ছিল সিডর। বঙ্গোপসাগর এলাকায় সৃষ্টি হয়েছিল। এই ঘূর্ণিঝড়ের ঘন্টায় বেগ ছিল প্রায় ২৬০ কিলোমিটার। এ ঘূর্ণিঝড় খুলনা এবং বরিশাল উপকূলীয় এলাকা গুলো প্রচুর পরিমাণে ক্ষয়ক্ষতি করে। যার কারণে ১০ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে। সরকারি হিসেবে তা ছিল ৬ হাজার।
ঘূর্ণিঝড় ২০২২ বাংলাদেশ
আমরা প্রতিনিয়ত বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়েছে শুনে থাকি। এর মধ্যে কিছু ঘূর্ণিঝড় সমুদ্রের মধ্যে মিলে যায় আবার কিছু ঘূর্ণিঝড় উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানে। বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এই নিম্নচাপ আরো বেশি ঘনীভূত হয় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করতে পারে। এই নিম্নচাপের বাতাসের গতি ছিল ঘণ্টায় প্রায় ২২ থেকে ২৮ কিলোমিটার। এটি ধীরে ধীরে আরও বেশি গতিতে রূপ নিতে পারে।
তাহলে এটি ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি হবে। আবহাওয়া অফিস থেকে বলা হয়েছে এই ঘূর্ণিঝড়টি খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে আঘাত হানতে পারে এই সময়ের গতি হতে পারে ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১৩০ কিলোমিটার। যদি ঘূর্ণিঝড়টি কিছুটা পূর্বের দিকে সরে আসে তাহলে খুলনা এবং বরিশাল উভয় অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে।
আরো পড়ুনঃ মেঘ কিভাবে বৃষ্টি তে পরিণত হয় - মেঘ থেকে কিভাবে বৃষ্টি হয়
ঘুনি ঝড়ের গতি হতে পারে সর্বোচ্চ ঘন্টায় ১৫০ কিলোমিটার। এ ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়েছে সীএাং। এ ঘূর্ণিঝড় টি খুলনা ও বরিশালের উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে স্থলভাগের প্রবেশ করার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এই ঘূর্ণিঝড়টি ২৫ অক্টোবর দুপুরের মধ্যে আঘাত হানতে পারে।
ঘূর্ণিঝড়ের ফলে খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের উপকূলীয় জেলা গুলো ৫-৮ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ঘূর্ণিঝড়ের আগের দিন এবং পরের দিন বরিশাল, খুলনা ঢাকা, চট্টগ্রাম বিভাগে ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বরিশাল এবং খুলনা উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষদের সাবধানে এবং সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যাতে করে ঘূর্ণিঝড় মানুষের তেমন কোন ক্ষতি করতে না পারে।
সূত্রঃ সময়
আসানি ঘূর্ণিঝড় আপডেট
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় আসানি দেশের উপকূলীয় অঞ্চল গুলো থেকে এখনো হাজার কিলোমিটার দূরে রয়েছে এটি। যেটি ধীরে ধীরে ঘনীভূত হচ্ছে। যার ফলে বঙ্গোপসাগর উত্তর রয়েছে চট্টগ্রাম কক্সবাজার ও মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ২ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাস অনুযায়ী এখনো ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানার কোনো আশঙ্কা নেই তবুও পূর্ব প্রস্তুতি নেয়ার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ দুর্যোগ মন্ত্রণালয়। উপকূলীয় অঞ্চল সম্পর্কে সচেতন বাত্রা প্রকাশ করা হয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলে আশ্রয় কেন্দ্র গুলো প্রস্তুত করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ দুর্যোগ মন্ত্রণালয়। ঘূর্ণিঝড়ের শক্তি এবং দিক এর উপর নির্ভর করে বাংলাদেশে উপকূলীয় অঞ্চল গুলোতে কেমন প্রভাব পড়বে।
বলা হয়েছিল চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ১২০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে কক্সবাজার সমুদ্র বন্দর থেকে ১১২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ পশ্চিমে আসানি ঘূর্ণিঝড়টি অবস্থান করছে। এটি আরও বেশি ঘনীভূত হয়ে বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে আসতে পারে। এই ঘূর্ণিঝড়ের একটানা গতি ছিল সর্বোচ্চ ৬২ কিলোমিটার এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ঘন্টায় ৮৮ কিলোমিটার।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা কাছাকাছি থেকে এবং সাবধানে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবং নৌকাগুলোকে গভীর সমুদ্র নিয়ে না যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। ভারতের আবহাওয়া অফিস থেকে বলা হয়েছে আসানি ঘূর্ণিঝড় আরো বেশি ঘনীভূত হয়ে উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। যা 24 ঘন্টার মধ্যে আরও বেশি ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করতে পারে।
সূত্রঃ বাংলা বিডি নিউজ
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঘূর্ণিঝড়
এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে অনেকগুলো ঘূর্ণিঝড় সংঘটিত হয়েছে। এই ঘূর্ণিঝড় গুলোর কারণে বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষ মৃত্যুবরণ করেছে এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরো বেশি। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঘূর্ণিঝড় হল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের আগের বছর অর্থাৎ ১৯৭০ সালে ঘটে যাওয়া ঘূর্ণিঝড়।
এই ঘূর্ণিঝড়টি ১৯৭০ সালে ১২ই নভেম্বর চট্টগ্রামের ওপর দিয়ে আঘাত হানে। যার গতি ছিল ঘণ্টায় প্রায় ২২৪ কিলোমিটার। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ১০-৩৩ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হয়েছিল। এই ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল গুলোর বিশেষ করে চট্টগ্রামের অসংখ্য গবাদিপশু ও ঘরবাড়ি ডুবে গিয়েছিল।
ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ৫ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা এর থেকেও বেশি হতে পারে। আরো অনেক মানুষ মাছ ধরতে গিয়ে সমুদ্রে ডুবে মারা গিয়েছিল তাদের খোঁজ পাওয়া যায়নি। এছাড়া জলোচ্ছ্বাসের কারনে অনেক মানুষ মারা গিয়েছিল। তাই মৃতের সংখ্যা পাঁচ লাখেরও বেশি হতে পারে।
ঘূর্ণিঝড়ের নামের তালিকা 2022
প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ আমরা ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেকগুলো বিষয় আলোচনা করেছি। এখন ঘূর্ণিঝড়ের নামের তালিকা 2022 সম্পর্কে জানব। তাহলে চলুন ঘূর্ণিঝড়ের নামের তালিকা 2022 সম্পর্কে জেনে নেই।
ঘূর্ণিঝড়ের নাম ----- নামকরণ কারী দেশ
- অনিল ---- বাংলাদেশ
- আকাশ ---- ভারত
- সিডর ---- শ্রীলংকা
- নার্গিস ---- পাকিস্তান
- আইলা ---- মালদ্বীপ
- রেশমি ---- শ্রীলংকা
- নিশা ---- বাংলাদেশ
- বিজলী ---- ভারত
- মহাসেন ---- শ্রীলংকা
- তিতলি ---- পাকিস্তান
- নিসর্গ ---- বাংলাদেশ
- বুলবুল ---- পাকিস্তান
শেষ কথাঃ ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ - ঘূর্ণিঝড় ২০২২
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়ে ছিলেন। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ, ঘূর্ণিঝড় ২০২২ ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে? উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আশা করি আপনি এগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।১৬৮৩০
0 Comments
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন